বিদ্যালয় পরিচিতি ও ইতিহাস

চরচামিতা বেগম অজিফা উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে সুনাম ও গৌরবের সাথে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিদ্যালয়টি ১৫০ শতক জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। ১ টি ২য়তলা পাকা ইমারত ও ১ টি তিনতলা পাকা ইমারতে ১৭টি কক্ষ আছে। ১১টি শ্রেনীকক্ষ, ১ টি অফিস কক্ষ, ১ গ্রন্থাগার, ১টি বিজ্ঞানাগার, ১ টি নামাজ কক্ষ ও ২ টি আবাসিক কক্ষ আছে। তাছাড়া ১টি পুকুর, ২টি নলকূপ বিদ্যালয়ের সামনে একটি সুন্দর খেলার মাঠ রয়েছে। প্রতিদিন বিদ্যালয় ছুটির পর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রকার খেলাধুলা খেলে থাকে। অত্র এলাকায় যখন নারীরা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত ছিল , সে মুহুর্তে নারী শিক্ষা জনসাধারনের মাঝে বিস্তরনের জন্য জনাবা বেগম অজিফা চৌধুরী এবং জনাব নুরুল্লাহ চৌধুরীর একান্ত সদইচ্ছায় অত্র এলাকার জনগনের শতস্ফুর্ত সহযোগীতার মাধ্যমে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায়,সম্পুর্ন অবতৈনিক বিদ্যালয়টি চরচামিতা বেগম অজিফা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের সাধারণ ফান্ডের জন্য এককালীন ৩০,০০০/- ত্রিশ হাজার টাকা দান করেন প্রতিষ্ঠাত সদস্য জনাব এস খুরশিদা আলম চৌধুরী । ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জনাব মোহাম্মদ শাহ আলম চৌধুরী মন্টু এবং ত্হৎকালীন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এনীর সার্বিক সহযোগিতায় সহ শিক্ষা চালু হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে বহুমুখী শিক্ষা দেওয়ার সু-ব্যবস্থা রয়েছে। ৬ষ্ঠ শ্রেনী থেকে ১০ম শ্রেনী পর্যন্ত শ্রেনী শাখা চালু আছে। নবম/দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা, রয়েছে। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে Computer Lab আছে। ICT Computer শিক্ষা ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। প্রতি বছর J.S.C ও S.S.C পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা ভাল ফলাফল লাভ করে থাকে।বর্তমানে প্রধান শিক্ষক এবং বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাতাদের সুযোগ্য নেতৃত্বে বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে আশানুরুপ ফল করে আসছে। বিদ্যালয়টি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মধ্যে একটি আদর্শ বিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা মেধা বৃত্তির ব্যবস্থা করে আসছেন, নুরুল্লাহ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে।
চরচামিতা বেগম অজিফা উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে সুনাম ও গৌরবের সাথে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিদ্যালয়টি ১৫০ শতক জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। ১ টি ২য়তলা পাকা ইমারত ও ১ টি তিনতলা পাকা ইমারতে ১৭টি কক্ষ আছে। ১১টি শ্রেনীকক্ষ, ১ টি অফিস কক্ষ, ১ গ্রন্থাগার, ১টি বিজ্ঞানাগার, ১ টি নামাজ কক্ষ ও ২ টি আবাসিক কক্ষ আছে। তাছাড়া ১টি পুকুর, ২টি নলকূপ বিদ্যালয়ের সামনে একটি সুন্দর খেলার মাঠ রয়েছে। প্রতিদিন বিদ্যালয় ছুটির পর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রকার খেলাধুলা খেলে থাকে। অত্র এলাকায় যখন নারীরা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত ছিল , সে মুহুর্তে নারী শিক্ষা জনসাধারনের মাঝে বিস্তরনের জন্য জনাবা বেগম...