আমাদের পথচলা……………
০১জানুয়ারী ১৯৬৫ খ্রিঃ। আলহাজ্ব মোঃ নুরুল্যাহ চৌধুরীর পৃষ্ঠপোষকতায়, বেগম অজিফা চৌধুরীর স্বপ্ন তৎকালীন সামাজিক প্রেক্ষাপটের আলোকে নারী শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে চরচামিতা গ্রামে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা। যার নামকরণ করা হয় ‘চরচামিতা বেগম অজিফা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়’’। প্রায় ১৫০ শতক ভূমি দানের মাধ্যমে১৯৬৫ খ্রিঃ যাত্রা শুরু করে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে।। যা ছিল সম্পূর্ণ অবনৈতিক। একান্ত নিজেদের তত্ত্বায়বধানে পরিচালনা করেন। যার সম্পূর্ণ ব্যয়বার তারা নিজেরাই বহন করেন। প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নাম আসে বেগম অজিফা চৌধুরীর, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে নাম আসে আলহাজ্ব মোঃ নুরুল্যাহ চৌধুরীর । প্রথম প্রধান শিক্ষক রৌশনারা আমীন। লক্ষ্মীপুর সদর উপজেরার প্রত্যান্ত অঞ্চলে থেকে মেয়েরা এসে এই আঙ্গিনাকে মুখরিত করে। যার ফলশ্রুতিতে কুমিল্লা বোর্ড ১৯৭০খ্রি” মাধ্যমিকের স্বীকৃতি দান করেন। ১৯৭২ খ্রি প্রথম ব্যাচ হিসেবে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে সুনামের সাথে। সেই থেকে পথ চলা। পরিচালনা কমিটির দক্ষতায়,প্রতিষ্ঠাতাদের আন্তরিক সহযোগিতায় এবং দক্ষ শিক্ষক/শিক্ষিকার তত্ত্বায়বধানে বিদ্যালয় আজও মুখরিত। বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা যেমন পড়া-লেখায় দক্ষ ছিল তেমনি খেলাধূলায় ও ছিল সমান দক্ষ। বিদ্যালয়ের নিজস্ব গাড়ির মাধ্যমে পার্শবর্তি জেলা, উপজেলা থেকে ও ছাত্রীরা বিদ্যালয়ে আসতো।এই আঙিনায় পদ চারণা ঘটে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান, প্রেসিডেন্ট লেঃ জেনারেল হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ,ভাইস-প্রেসিডেন্ট ব্যরিস্টার মদুদ আহমদ , বিরোদী দলীয় নেতা আ স ম আব্দুর রব। বিদ্যালয়ের প্রথম স্থায়ী সঞ্চয়ী দান করেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এস খুরশিদ আলম চৌধুরী । পরবর্তিতে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এস শাহজাহান চৌধুরী ও মোহাম্মদ শাহ আলম চৌধুরীর সাহায্যে বিভিন্ন উন্ন্যন গতিশীল বৃদ্ধি পায়। এলাকার অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০০৬ খ্রিঃ বেগম অজিফা চৌধুরীর অনুমতিক্রমে এবং মোহাম্মদ শাহ আলম চৌধুরীর আর্থিক সহযোগিতায় সহ-শিক্ষা (ছাত্র/ছাত্রী) চালুর জন্য মন্ত্রণালয়ে তৎকালীন মাননীয় সংসদ সদস্য লক্ষ্মীপুর-০৩ শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানীর মাধ্যমে দরখাস্ত করা হয় । পরবর্তিতে সাবেক ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শামসুল ইসলাম এবং কর্ণেলঃ ওয়াজি উল্যাহ এর সহযোগিতায় সহ-শিক্ষা চালু হয় ২০০৯ খ্রিঃ এবং নাম করণ হয় " চরচামিতা বেগম অজিফা উচ্চ বিদ্যালয়’’। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে হাইওয়ে রাস্তার পাশে দেয়াল নির্মাণ করে দেন সাহাবুদ্দিন খান, চেয়ারম্যান জিসান ইন্টারন্যাশনাল ঢাকা। ০৩ জুন ২০০৮ খ্রিঃ বেগম অজিফা চৌধুরীর মৃত্যুতে বিদ্যালয়ে শোকের ছায়া নেমে আসে। বিদ্যালয় হারায় তার যোগ্য অভিভাবক। অজিফা চৌধুরীর মৃত্যুর পর সভাপতি নির্বাচিত হন অজিফা চৌধুরীর বড় ছেলে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এস শাহজাহান চৌধুরী,সহ-সভাপতি শহীদ উদ্দীন...
০১জানুয়ারী ১৯৬৫ খ্রিঃ। আলহাজ্ব মোঃ নুরুল্যাহ চৌধুরীর পৃষ্ঠপোষকতায়, বেগম অজিফা চৌধুরীর স্বপ্ন তৎকালীন সামাজিক প্রেক্ষাপটের আলোকে নারী শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে চরচামিতা গ্রামে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা। যার নামকরণ করা হয় ‘চরচামিতা বেগম অজিফা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়’’। প্রায় ১৫০ শতক ভূমি দানের মাধ্যমে১৯৬৫ খ্রিঃ যাত্রা শুরু করে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে।। যা ছিল সম্পূর্ণ অবনৈতিক। একান্ত নিজেদের তত্ত্বায়বধানে পরিচালনা করেন। যার সম্পূর্ণ ব্যয়বার তারা নিজেরাই বহন করেন। প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নাম আসে বেগম অজিফা চৌধুরীর, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে নাম আসে আলহাজ্ব মোঃ নুরুল্যাহ চৌধুরীর । প্রথম প্রধান শিক্ষক রৌশনারা আমীন। লক্ষ্মীপুর সদর উপজেরার প্রত্যান্ত অঞ্চলে থেকে মেয়েরা এসে এই আঙ্গিনাকে...
স্নেহের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শুভানুধ্যায়ী বৃন্দ, আসসালামু আলাইকুম / শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেবল পাঠদানের কেন্দ্র নয়, এটি একটি মানুষ গড়ার কারখানা। আমাদের বিদ্যালয় সেই লক্ষ্যেই নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, দেশপ্রেম, নেতৃত্ব ও সৃজনশীলতাকে বিকশিত করার জন্য আমরা শিক্ষকবৃন্দ সর্বদা সচেষ্ট। বর্তমান যুগ চ্যালেঞ্জের, কিন্তু সেই সঙ্গে সম্ভাবনারও।...
সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ, আসসালামু আলাইকুম / শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমাদের প্রিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চরচামিতা বেগম অজিফা উচ্চ বিদ্যালয় দীর্ঘদিন ধরে নিরলসভাবে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে যাচ্ছে। এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আজ এটি একটি গর্বিত ও আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। বর্তমান যুগ চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগ। এই যুগে...